অনলাইন ডেস্ক: অবৈধ সম্পদ অর্জন ও সম্পদের তথ্য গোপনের মামলায় কুমিল্লার মেয়র মনিরুল হক সাক্কুর বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছেন নিম্ন আদালত। একই সঙ্গে মেয়রের মালামাল ক্রোকের নির্দেশও দেওয়া হয়েছে।
এই গ্রেপ্তারি পরোয়ানা সম্পর্কে মেয়র সাক্কু জানিয়েছেন, দুদকের ওই মামলাটিতে অনেক আগেই হাইকোর্ট থেকে তার জামিন নেওয়া আছে। তারপরও নিম্ন আদালত থেকে কেন হঠাৎ করে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি হলো সেটা বুঝতে পারছেন না তিনি। বুধবার আগের জামিনসংক্রান্ত কাগজপত্রগুলো আদালতে পাঠানো হবে বলে জানিয়েছেন কুসিক মেয়র।
মার্চে অনুষ্ঠিত কুমিল্লা সিটি করপোরেশন (কুসিক) নির্বাচনে বিএনপি সমর্থিত প্রার্থী মনিরুল হক সাক্কু মেয়র নির্বাচিত হন। এবার নিয়ে দ্বিতীয়বারের মতো মেয়র হন তিনি।
বেসরকারি ফলাফলে আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী আঞ্জুম সুলতানা সীমাকে ১১ হাজার ৩৮৫ ভোটে হারিয়ে মেয়র হন সাক্কু। তার কাছে হেরে যাওয়ার পর আওয়ামী লীগের প্রার্থী আঞ্জুম সুলতানা সীমা বলেছিলেন, কুমিল্লার উন্নয়নে সাক্কুর পাশে থাকবেন তিনি।
২০১১ সালে দুটি পৌরসভাকে এক করে কুমিল্লা সিটি করপোরেশন ঘোষণা করা হয়। এর পরের বছরই অনুষ্ঠিত হয় সিটির প্রথম নির্বাচন। ওই নির্বাচনে মনিরুল হক সাক্কু আওয়ামী লীগ সমর্থিত আফজাল খানকে পরাজিত করেন।
Comments
comments